কক্সবাজার সংবাদাতা : কক্সবাজারে ১৩ লাখ পিস ইয়াবার বড় চালান সহ দুই পাচারকারি আটক করেছে র্যাব ১৫।গত ২৩ আগস্ট বিকাল ৫টা দিকে কক্সবাজার শহর সংলগ্ন মাঝিরঘাট থেকে সবচেয়ে বড় ইয়াবা চালানটি আটক করতে সক্ষম হয় র্যাব। এসময় এই চালান বহন করা একটি মাছধরার বোটও জব্দ করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলো- কক্সবাজার সদরের ঝিংলজা ইউনিয়নের দক্ষিণ হাজিপাড়ার এলাকার মৃত আবদুল মজিদের পুত্র মোঃ বিল্লাল (৪৫) ও উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প ১৩ এর এইচ ১৪ ব্লকের বশির আহমদের পুত্র মোঃ আয়াছ (৩৪)।সোমবার (২৪ আগস্ট) দুপুর ১২টায় র্যাব ১৫ এর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের এই তথ্য জানান, র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্ণেল তোফায়েল মোস্তফা সরোয়ার জানান, মিয়ানমার থেকে প্রবেশ করে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাবাহী একটি মাছ ধরার বোট বৈরি আবহাওয়ার কারণে মাছ ধরার গভীর সাগর পথ ছেড়ে নদী পথে আসার খবর পায় র্যাব। এই খবর পেয়ে টেকনাফেই ওই বোটি চিহ্নি করে ধাওয়া করে র্যাব ১৫ এর পরিচালক আজিম আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল। ধাওয়া খেলেও বৈরি আবহাওয়ার কারণে বোটটি গভীর সাগরের দিকে পালাতে পারেনি। এক পর্যায়ে বোটটি কক্সবাজার শহর সংলগ্ন মাঝিরঘাটে নোঙর করে। সেখানেই বোটটি আটক করে র্যাব সদস্যরা। বোটে থাকা দুইজনকে আট করে। তাদের স্বীকারোক্তি মতো বোটের গোপন জায়গায় লোকানো অবস্থা থেকে ইয়াবা একটি বিশাল পোটলা উদ্ধার করা হয়। পরে গুণে জানা গেলো, ওই পোটলায় ১৩ লাখ ইয়াবা রয়েছে।
র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, চালানটি আটক করার পর সাথে আটক করা দুইজনকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের তারা জানিয়েছে, এই বিশাল ইয়াবা চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করতে মিয়ানমার থেকে আনা হয়েছিলোন
কক্সবাজারে ইয়াবার বড় চালানের সন্ধান পেল র্যাব ১৫। আটকৃত চালানের ইয়াবার পরিমাণ ১৩ লাখ পিস। ইয়াবা চালান সিন্টিগেটের দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ী আটক করেছে র্যাব ১৫।
গত ২৩ আগস্ট বিকাল ৫টা সময় কক্সবাজার মাঝিরঘাট এলাকা থেকে সবচেয়ে বড় ইয়াবা চালানটি আটক করার দাবি করে র্যাব আর এই চালান করা কাজে নিয়োজিত একটি মাছধরার বোটও জব্দ করা হয়েছে।আটককৃতরা হলো- কক্সবাজার সদরের ঝিংলজা ইউনিয়নের দক্ষিণ হাজিপাড়ার এলাকার মৃত আবদুল মজিদের পুত্র মোঃ বিল্লাল (৪৫) ও উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প ১৩ এর এইচ ১৪ ব্লকের বশির আহমদের পুত্র মোঃ আয়াছ (৩৪)।আজ সোমবার (২৪ আগস্ট) দুপুর ১২টায় র্যাব ১৫ এর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জেলার গনমাধ্যম কে এই তথ্য জানান, র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্ণেল তোফায়েল মোস্তফা সরোয়ারের ভাষ্য মতে মিয়ানমার থেকে চালান দেয়া হচ্ছিল বিপুল পরিমাণ ইয়াবাবাহী একটি মাছ ধরার বোট কিন্তু আবহাওয়ার বৈরিতার কারণে ঐ বোট গভীর সমুদ্রে যেতে না পারে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য মাঝিদের ঘাটে আশ্রয় নিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব১৫ পেয়ে টেকনাফে জোন থেকে বোটি চিহ্নি করে ধাওয়া করে র্যাব ১৫ এর পরিচালক আজিম আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল। ধাওয়া খেলেও সাগরের বৈরি আবহাওয়ার কারণে বোটটি গভীর সাগরের দিকে পালাতে পারেনি। এক পর্যায়ে বোটটি কক্সবাজার শহর সংলগ্ন মাঝিরঘাটে নোঙর করতে বাধ্য হয় আর সেখা থেকে বোটটি আটক করতে সক্ষম হয়েছে র্যাব সদস্যরা। বোটে থাকা দুই চোরাচালানি কে আট করে। তাদের স্বীকারোক্তিতে বোটের গোপন জায়গায় লোকানো অবস্থা থেকে ইয়াবা একটি বিশাল পোটলা উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে উদ্ধার করা ইয়াবা গুণে জানা গেলো, প্রতিটি পোটলায় ১৩ লাখ ইয়াবা রয়েছে।
র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, চালানটি আটক করার পর সাথে আটক করা দুইজনকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের তারা জানিয়েছে, এই বিশাল ইয়াবা চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করতে মিয়ানমার থেকে আনা হয়েছিলো। র্যাব জানান যে ঐদিন মিয়ানমার থেকে প্রবেশ করে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাবাহী একটি মাছ ধরার বোট বৈরি আবহাওয়ার কারণে মাছ ধরার গভীর সাগর পথ ছেড়ে নদী পথে আসার তথ্য নিশ্চিত করে র্যাব। এই তথ্যের ভিত্তিতে টেকনাফ জোনে ওই বোটি চিহ্নি করে ধাওয়া করে র্যাব ১৫ এর পরিচালক আজিম আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল।
র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, চালানটি আটক করার পর দুই চোরাচালানি ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের পর তারা জানিয়েছে, এই বিশাল ইয়াবা চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করতে মিয়ানমার থেকে আনা হয়েছিলো।